প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নেওয়ার নতুন পদ্ধতি

ব্যাংক একাউন্টে টাকা পাঠানোর নিয়মপ্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নেওয়ার নতুন পদ্ধতি সম্পর্কে যারা জানেন না, তারা আজকে এই বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত ভাবে জানতে পারবেন। কেননা এখানে এই বিষয়টি নিয়ে বিশদ ভাবে আলোচনা করা হবে।

প্রবাসী- কল্যাণ- ব্যাংকে- ঋণের- হার

যারা প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে লোন নিতে ইচ্ছুক কিন্তু জানেন না কিভাবে লোন নিতে হয়। তাহলে আজকের আর্টিকেলটি হবে আপনার জন্য সেরা। তাহলে চলুন প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নেওয়ার নতুন পদ্ধতি সম্পর্কে ভালো ভাবে জেনে নিই।

পেজ সূচিপত্র : প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নেওয়ার নতুন পদ্ধতি

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নেওয়ার নতুন পদ্ধতি

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নেওয়ার নতুন পদ্ধতি সম্পর্কে আপনাদের আজকে জানাবো। অনেকেই বিদেশ যেতে চান। কিন্তু প্রয়োজনীয় অর্থের অভাবে আর তা হয়ে উঠতে পারে না। কিন্তু অন্যান্য ব্যাংক গুলোর মতোই প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক আপনাদের জন্য এই সুবিধাটি নিয়ে এসেছে। এই ব্যাংকের মাধ্যমে আপনি যদি চান তাহলে আপনার স্বপ্নের দিকে হাঁটতে পারেন। এটি আপনার স্বপ্ন পূরণ করতে সহায়তা করবে। বাংলাদেশ এর অন্য জনপ্রিয় লোন প্রদানকারী ব্যাংক গুলোর মতোই এই ব্যাংকও বেশ অন্যতম।

প্রত্যেক বছরই জীবিকা নির্বাহ করার জন্য অনেক মানুষ গমণ করে থাকে বিদেশে। আবার অনেকে যদিও বিদেশ যাওয়ার ইচ্ছা পোষণ করে থাকে তারপরও তার স্বপ্ন অপূর্ণ থেকে যায় শুধু মাত্র অর্থের অভাবে। অর্থ তাদের স্বপ্নের দিকে এগিয়ে যেতে দেয় না। এই অর্থের অভাবে তাদের ইচ্ছা আর পূরণ হয় না।
প্রবাসী- কল্যাণ- ব্যাংকে- ঋণের- উদ্দেশ্য
আর তাই তো প্রবাস গমনের ইচ্ছা পূরণের জন্য কাজ করে যাচ্ছে নিরলস ভাবে বাংলাদেশের প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক। আপনার যদি স্বপ্ন থেকে থাকে যে, আপনি কাজ করার জন্য বিদেশ যেতে চান, কিন্তু অর্থের অভাবে তা হয়ে উঠছে না। তাহলে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক হয়ে উঠতে পারে আপনার স্বপ্ন জয়ের পথিক। এ ব্যাংক থেকে খুব সহজ কয়েকটি শর্ত দিয়ে আপনি লোন নিতে পারবেন এবং পরে তা আপনি আসতে আসতে পরিশোধ করতে পারবেন।

বাংলাদেশ এর যে সকল প্রবাসীগণ রয়েছে তাদের বিশেষ সুবিধার জন্য বাংলাদেশ সরকার এই ব্যবস্থা হাতে নিয়েছে। তাদের অর্থ অভাবে যেন বিদেশ যাওয়ার স্বপ্ন অপূর্ণ না থেকে যায় তারই ধারাবাহিকতায় চালু করা হয়েছে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক। এই প্রবাসী ব্যাংক থেকে যদি আপনি লোন গ্রহণ করতে চান তাহলে আপনাকে কিছু নিয়ম মেনে তা করতে হবে। আপনার প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র গুলো সাথে নিয়ে আপনার নিকটস্থ যে প্রবাসী ব্যাংক রয়েছে সেই শাখায় যোগাযোগ করুন৷ ব্যাংকের ঐ শাখায় গিয়ে সেখানে ফরম পূরণ করবেন ভালো ভাবে এবং সংশ্লিষ্ট কাগজ পত্র সহযোগে জমা দিবেন। এই আবেদন চাইলে আপনি এখন অনলাইনে ঘরে বসেই করতে পারেন।

আপনি যদি অনলাইনে লোন অ্যাপ্লিকেশন ফরম ডাউনলোড করে নিন এবং তা যথাযথ ভাবে সঠিক তথ্য গুলো দিয়ে পূরণ করুন। তার পর সেটি আপনার নিকটস্থ কোনো প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক শাখায় জমা দিয়ে আসুন।
কিন্তু আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে যে আপনি কোন ধরণের কাগজ পত্র গুলো নিয়ে যাবেন। এই ব্যাংক থেকে লোন নিতে হলে আপনাকে জাতীয় পরিচয় পত্র, বিদেশ ভ্রমণের বা কাজের জন্য যে কাগজ পত্র গুলো রয়েছে সে গুলো, আবেদনকারীর পাসপোর্ট সাইজের ছবিসহ আরো কিছু ডকুমেন্টস এর প্রয়োজন পড়ে। এই সব আপনি কোন ধরণের লোন গ্রহণ করবেন তার উপর নির্ভর করে।

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক ঋণ নিতে প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নেওয়ার নতুন পদ্ধতি সম্পর্কে আমরা ধারণা পেয়েছি। এখন অনেকে জানার জন্য বসে রয়েছেন যে কোন ধরণের কাগজ পত্র গুলো প্রয়োজন হতে পারে এই ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়ার জন্য। আসলে প্রবাসী কল্যাণ থেকে কয়েক ধরণের ঋণ দেওয়া হয়ে থাকে। ধরুন আপনি বিদেশ গেলেন ভ্রমণ করার জন্য তাহলে আপনাকে এক ধরণের লোন প্রদান করা হয়ে থাকে। একজন চাকরীজী কে এক ধরণের লোন প্রদান করা হয়ে থাকে। আবার আপনি যদি শ্রমিক হিসেবে যান তাহলে আপনার ঋণের ধরণ এক রকম হবে। আর তাই এই ধরণ গুলো ভেদে কাগজ পত্র গুলোও ভিন্ন হয়ে থাকে। তবে আপনাদের সুবিধা করার জন্য ধরণ ভেদে প্রয়োজনীয় যে সকল কাগজ পত্র গুলো লাগবে তা ক্রামান্বয়ে উল্লেখ করা হলো।

১. অভিবাসন লোন গ্রহণের জন্য যে সকল কাগজ পত্র প্রয়োজন
  • জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি।
  • নাগরিক সনদ পত্রের প্রয়োজন লাগতে পারে।
  • আপনার পাসপোর্ট সাইজের ৪ কপি ছবি লাগবে।
  • দুই জন জমিদার ও তাদের যাবতীয় সকল তথ্য গুলো জমা দিতে হবে।
  • ভিসা, পাসপোর্ট ও বি এম আইটি কার্ডের কপি।
  • প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক শাখায় একটি একাউন্ট খোলা লাগবে।
  • জমিদারের স্বাক্ষর করা ব্যাংকের তিনটি চেক পাতা।
২. পুনর্বাসন লোন গ্রহণের জন্য যে সকল কাগজ পত্রের প্রয়োজন
  • আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি ও পাসপোর্ট সাইজের ৩ কপি ছবি।
  • জমিদারের ভোটার আইডি কার্ডের কপি এবং ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
  • আবেদনকারী ও জমিদার এর পৌরসভা বা ইউনিয়ন কতৃক প্রাপ্ত নাগরিক সনদ পত্র।
  • ট্রেড লাইন্সেস এর ফটো কপির প্রয়োজন পড়তে পারে।
  • ঋণ গৃহীতার বিনিয়োগ এর ঘোষণা পত্রের প্রয়োজন হতে পারে।
  • ঋণ গৃহীতার স্বাক্ষর সহ তার ব্যাংক একাউন্টের তিনটি চেক পাতা।
  • বিদেশ থেকে প্রত্যাগমণ সংক্রান্ত ডকুমেন্টস।
  • প্রকল্পের সকল তথ্য সহ গত দুই বছরের আয় ও ব্যয় করার বিবরণী।
৩. বঙ্গবন্ধু অভিবাসী বৃহৎ পরিবার লোন গ্রহণের জন্য যে সকল কাগজ পত্রের প্রয়োজন হবে
  • আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটো কপি ও পাসপোর্ট সাইজের ৩ কপি ছবি।
  • ট্রেড লাইসেন্স প্রয়োজন হতে পারে।
  • জমিদারের ভোটার আইডি কার্ডের ফটো কপি সহ দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি লাগবে।
  • ব্যবসা বা প্রকল্পের স্থান ভাড়া নেওয়ার ক্ষেত্রে লিজের চুক্তি পত্র প্রয়োজন হতে পারে।
  • আবেদনকারী এবং জমিদারের পৌর সভা বা ইউনিয়ন থেকে দেওয়া নাগরিক সনদ পত্র লাগবে।
  • প্রকল্পে আয় ও ব্যয় বিবরণী সহ সকল বিস্তারিত তথ্য গুলো লাগবে।
  • ৩ টি চেকের পাতায় স্বাক্ষর করে ব্যাংকে জমা করতে হবে।
  • কোন স্থান থেকে প্রশিক্ষণ করলে, উক্ত স্থান থেকে প্রাপ্ত সার্টিফিকেট এর ফটো কপি।

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক ঋণের প্রকারভেদ

যারা প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে হলে আপনি কয়েকটি সেক্টরে এই ঋণ নিতে পারেন। তা আপনার অবস্থা অনুযায়ী এটি নির্ধারিত হতে পারে। প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে ৩ প্রকারের লোন নেওয়া সম্ভব। এই ৩ প্রকারের লোন এর মধ্যে হলো অভিবাসন ঋণ, পূর্ণবাসন ঋণ, বঙ্গবন্ধু অভিবাসী বৃহৎ পরিবার ঋণ। এই ঋণ গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ণনা করা হলো।

১. অভিবাসন ঋণ
প্রবাসী যে সকল ভাই রয়েছেন তারা এই ঋণের আওতায় পড়তে পারবেন। প্রবাসীদের বিভিন্ন সহযোগিতা করার লক্ষ্যে বাংলাদেশে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক অভিবাসন ঋণ প্রদান করে থাকে।
বিদেশ যাওয়ার জন্য সকল কাগজ পত্র নিয়ে ব্যাংক শাখায় যোগাযোগ করে এই লোন গ্রহণ করতে পারবেন। প্রবাসীরা এখান থেকে ১ থেকে ৩ লক্ষ পর্যন্ত টাকা অভিবাসন ঋণ গ্রহণ করতে পারবেন।

২. পূর্ণবাসন ঋণ
আপনি যদি এক জন বৈধ প্রবাসী হয়ে থাকেন ও বিদেশ থেকে চলে আসেন, সে ক্ষেত্রে আপনি এই পূনর্বাসন ঋণের সহায়তা নিতে পারেন। বৈধ প্রবাসী হয়ে বিদেশ থেকে ফেরত আসলে আপনি এই ঋণের জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন। আপনি যদি বৈধ ভাবে বিদেশ ভ্রমণ করে থাকেন ও রাজনৈতিক, সামাজিক অথবা নিয়োগ দাতা কতৃক হয় রানির শিকার হয়ে দেশে ফিরে আসেন। আর এর পরে দেশে ফিরে এসে যদি আপনি স্বাবলম্বী হতে চান তাহলে এখান থেকে প্রবাসী পুনর্বাসন ঋণ গ্রহণ করতে পারেন। এই ঋণের মেয়াদ হলো সর্বোচ্চ ১০ বছর পর্যন্ত। এক জন ঋণ গৃহীতা সর্বোচ্চ ৫০ লক্ষ পর্যন্ত টাকা গ্রহণ করতে পারে। তবে জামানত বিহীন ৩ লক্ষ টাকা সর্বোচ্চ ঋণ গ্রহণ করতে পারে।

৩. বঙ্গনন্ধু অভিবাসী বৃহৎ পরিবার ঋণ
বিদেশে বৈধ ভাবে চাকরির জন্য ভ্রমণ করার পরে পরিবারের যে কোন সদস্য যেমন, বাবা, মা, ভাই, বোন, দাদি, দাদা, স্ত্রী, সন্তান কিংবা নিকট আত্মীয় যে কেউ বঙ্গবন্ধু অভিবাসী বৃহৎ পরিবার ঋণ গ্রহণ করতে পারে৷ এই ঋণের মেয়াদ সর্বোচ্চ ১০ বছর পর্যন্ত হয়ে থাকে। এই ঋণ প্রকল্পে আপনি সর্বোচ্চ ১০ লক্ষ টাকার ঋণ গ্রহণ করতে পারবেন। তবে তার জন্য আপনাকে ৩ লক্ষ টাকা জামানতবিহীন গ্রহণ করতে হবে৷ ৫ লক্ষ টাকার বেশী লোন গ্রহণের জন্য ঋণ গ্রহীতার স্থাবর সম্পত্তি রেজিস্ট্রি মর্টগেজ মূল্যে উক্ত ব্যাংকের কাছে দায় বদ্ধ থাকবে।

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক ঋণের পরিমাণ

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে আপনি ১ লক্ষ থেকে ৫০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ নিতে পারেন। এই ব্যাংক যেহুতো আপনি বিভিন্ন সেক্টরে ঋণ নিতে পারেন তাই ঋণের পরিমাণও একেক রকম হয়ে থাকে। আপনি যদি অভিবাসন লোন নেন তাহলে সেই লোনের মেয়াদ হবে ২ বছর পর্যন্ত। এখান থেকে আপনি ১ লক্ষ থেকে ৩ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন গ্রহণ করতে পারেন। যদি আপনি পনর্বাসন লোন নেন তাহলে এই লোনের মেয়াদ হবে ১০ বছর পর্যন্ত।
এখান লোনের পরিমাণ হলো সর্বোচ্চ ৫০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। বঙ্গবন্ধু অভিবাসী বৃহৎ পরিবার লোন লোনের মেয়াদও হবে ১০ বছর পর্যন্ত। এখান থেকে সর্বোচ্চ ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন নিতে পারেন।

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকে সুদের হার

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকে সুদের হার বিভিন্ন সেক্টরে বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। অভিবাসন লোন নিতে হলে সেখানে সুদের হার হয় ৯ শতাংশ।
প্রবাসী- কল্যাণ- ব্যাংকে- ঋণের- হার
এই সুদ অনুযায়ী আপনাকে ২ বছর পর্যন্ত সুদ হার পরিচোধ করতে হবে। পূনর্বাসনের আপনাকে ৯ শতাংশ করে ১০ বছর পর্যন্ত লোন পরিশোধ করতে হবে। বঙ্গবন্ধু অভিবাসী বৃহৎ পরিবার লোন ১০ বছর পর্যন্ত দিতে হবে ৯ শতাংশ করে।

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকে ঋণের মেয়াদ

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে যেহুতো বিভিন্ন সেক্টরে লোন দেওয়া হয়, তাই এই সবের মেয়াদও ভিন্ন ভিন্ন হয়। অভিবাসন লোনের মেয়াদ হয়ে থাকে ২ বছর পর্যন্ত৷ পূনর্বাসন লোন যদি আপনি নেন তাহলে এর মেয়াদ হয়ে থাকে ১০ বছর পর্যন্ত। আর যদি আপনি বঙ্গবন্ধু অভিবাসী বৃহৎ পরিবার লোন গ্রহণ করুন তাহলে এর মেয়াদও হবে ১০ বছর পর্যন্ত।

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকে ঋণের জামিন

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকে ঋণের জামিন সম্পর্কে অনেকেই জানতে চান। আপনার ঋণের পরিমাণ যদি ৫ লক্ষ টাকার বেশী হয়ে থাকে তাহলে জামিন প্রদান করা বাধ্যতামূলক। জামিনদার আবেদনকারীর আত্মীয় বা বন্ধু হতে পারে। জামিনদারের আয় ও সম্পত্তির উপর নির্ভর করে ঋণ অনুমোদন করা হয়ে থাকে৷

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকে ঋণ পরিশোধের নিয়ম

অনেকেই প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে থাকেন। নির্দিষ্ট মেয়াদ শেষ হওয়ার পরে আপনাকে সেই লোন পরিশোধ করতে হয়। প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকে ঋণ পরিশোধের নিয়ম গুলো তাই আপনার জানা প্রয়োজন। ঋণ পরিশোধ মাসিক কিস্তিতে করতে হয়।  ঋণের কিস্তি যদি সময়মত পরিশোধ করা না হয় তা হলে জরিমানা প্রযোজ্য হবে।

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকে ঋণ গ্রহণের সুবিধা

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকে ঋণ গ্রহণের সুবিধা সম্পর্কে আমাদের সবারই ভালো ভাবে জানা প্রয়োজন। এখান থেকে ঋণ গ্রহণ করলে আমরা কি কি সুবিধা পাবো তা চলুন জেনে নেই।
  • এখানে আবেদন প্রক্রিয়া খুবই সহজ।
  • দ্রুত ঋণ অনুমোদন দেওয়া হয়।
  • সুদের হার খুবই কম হয়ে থাকে।
  • ঋণের মেয়াদ দীর্ঘ হয়ে থাকে।
  • সহজ কিস্তিতে ঋণ পরিশোধ করা যায়।

লেখকের শেষ মন্তব্য

আজকের আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নেওয়ার নতুন পদ্ধতি সম্পর্কে। আশা করি এই বিষয় নিয়ে বিস্তারিত অনেক কিছু জানতে পেরেছেন। এই বিষয়ে আপনার সম্পূর্ণ মতামত জানিয়ে যাবেন। পাশাপাশি এটি আপনার বন্ধুদের সাথেও শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ। 32353

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url