শাওমি ব্লুটুথ হেডফোন দাম কত - ব্লুটুথ হেডফোন বাংলাদেশ প্রাইস সম্পর্কে জানুন
শাওমি ব্লুটুথ হেডফোন দাম জেনে আপনি যেকোন দোকান থেকে স্বল্পমূল্যে এই হেডফোন কিনতে পারবেন। অনেকে ব্লুটুথ হেডফোন কিনবেন বলে ব্লুটুথ হেডফোন বাংলাদেশ প্রাইস সম্পর্কে জানতে চান। আজকের আর্টিকেলটিতে ব্লুটুথ হেডফোন সম্পর্কে প্রত্যেকটি বিষয়ে থাকছে বিস্তারিত।
শাওমি ব্লুটুথ হেডফোন দামে সাশ্রয়ী। অনেকেই এই হেডফোন ব্যবহার করবেন বলে কিনতে চাচ্ছেন কিন্তু শাওমি ব্লুটুথ হেডফোন দাম জানেন না। আপনি যদি ব্লুটুথ হেডফোন বাংলাদেশ প্রাইস সম্পর্কে জেনে থাকেন তাহলে বাংলাদেশের যে কোন দোকান থেকে যেকোনো ব্লুটুথ হেডফোন কিনে ব্যবহার করতে পারবেন। প্রত্যেকটি ব্লুটুথ হেডফোনের দাম, ফিচার, সম্পর্কে জানতে হলে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
পোস্ট সূচীপত্রঃ শাওমি ব্লুটুথ হেডফোন দাম কত - ব্লুটুথ হেডফোন বাংলাদেশ প্রাইস সম্পর্কে জানুন
- শাওমি ব্লুটুথ হেডফোন দাম
- ব্লুটুথ হেডফোন বাংলাদেশ প্রাইস
- স্যামসাং ব্লুটুথ হেডফোন দাম
- রেডমি ব্লুটুথ হেডফোন
- হেডফোন দাম কত
- সবচেয়ে দামি হেডফোন
- অরিজিনাল হেডফোন
- ব্লুটুথ হেডফোন কোনটা ভালো
শাওমি ব্লুটুথ হেডফোন দাম
শাওমি ব্লুটুথ হেডফোন গুলি দামি সাশ্রয়ী। উন্নত প্রযুক্তি অডিও কোয়ালিটির জন্য অত্যন্ত সেরা। বেশ কিছু ভিন্ন ভিন্ন মডেলের শাওমি ব্লুটুথ হেডফোন রয়েছে। এর সাউন্ড কোয়ালিটি, স্টাইলিস্ট ডিজাইন, লাইট ওয়ে, দীর্ঘ সময় ব্যবহার অত্যন্ত আরামদায়ক। বেশ কিছু মডেলের ভিন্ন ভিন্ন শাওমি ব্লুটুথ হেডফোন রয়েছে।
উন্নত ড্রাইভার প্রযুক্তি, পরিষ্কার টোন প্রদান করে। বিশেষ করে ব্লুটুথ ৫.০ প্রযুক্তি স্থিতিশীল সংযোগ প্রদান করে। কিছু মডেলের হেডফোন গুলোতে ফোন কলের সময় ব্যাক গ্রাউন্ড নয়েজ অটোমেটিকলি কমে যায়। মিডিয়াম কোয়ালিটির দামের শাওমি ব্লুটুথ হেডফোন গুলো ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত ব্যাটারি ব্যাকআপ দেয়।
শাওমি ব্লুটুথ হেডফোনে রয়েছে দ্রুত চার্জিং সুবিধা। অল্প সময়ে চার্জ করা যায় এবং দীর্ঘ সময় ব্যবহার করা হয়। শাওমি ব্লুটুথ হেডফোন গুলোতে ভিন্ন ভিন্ন মডেলে বেশ কিছু আকর্ষণীয় ফিচার রয়েছে। এরমধ্যে ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট সাপোর্ট, জল ও ঘাম প্রতিরোধী, মাল্টি ফাংশন বোতাম, মিউজিক পরিবর্তন করার সুবিধা, কল রিসিভের জন্য ভয়েস কন্ট্রোল।
ভিন্ন ভিন্ন শাওমি ব্লুটুথ হেডফোন দাম ভিন্ন রকম। মডেল, হেডফোন কোয়ালিটি, ব্যাটারি ব্যাকআপ এর উপর ভিত্তি করে শাওমি ব্লুটুথ হেডফোন দাম নির্ধারিত হয়। নিচে বেশ কিছু কোয়ালিটির ভিন্ন ভিন্ন মডেলের শাওমি ব্লুটুথ হেডফোন দাম এর তালিকা দেওয়া হলঃ
- শাওমি ব্লুটুথ এয়ার হুক হেডফোন ১৩৯০ টাকা
- শাওমি ওয়্যারলেস ব্লুটুথ হেডসেট ১৫০০ টাকা
- শাওমি নেকব্র্যান্ড ব্লুটুথ হেডফোন ২২৫০ টাকা
- শাওমি স্পোর্ট ব্লুটুথ হেডফোন দাম ১৪৭৩ টাকা
- শাওমি ব্লুটুথ হেডসেট মিনি দাম ১৩৫০ টাকা
- শাওমি এয়ার পন্ডস ব্লুটুথ হেডফোন ৪৩০ টাকা
- শাওমি ডায়নামিক ড্রাইভার বেস ৫৫৯০ টাকা
প্রিয় পাঠক উপরে বেশ কিছু মডেলের ভিন্ন ভিন্ন ডিজাইনের শাওমি ব্লুটুথ হেডফোন দাম এর তালিকা দিয়েছি। তবে সময় ও স্থানভেদে এই ব্লুটুথ হেডফোন গুলোর দাম কিছুটা কম বেশি হতে পারে। আপনি বাংলাদেশের বিভিন্ন অনলাইন শপ, অথবা শাওমির শোরুমে এই হেডফোনগুলো এই দামের মধ্যে পেয়ে যাবেন। প্রিয় পাঠক আশা করি শাওমি ব্লুটুথ হেডফোন দাম সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
ব্লুটুথ হেডফোন বাংলাদেশ প্রাইস
অনেকেই ব্লুটুথ হেডফোন কিনবেন বলে প্রতিনিয়ত শাওমি ব্লুটুথ হেডফোন দাম ও ব্লুটুথ হেডফোন বাংলাদেশ প্রাইস সম্পর্কে জানতে চান। বাজারে শতাধিকেরও বেশি ব্লুটুথ হেডফোন কোম্পানি রয়েছে। ভিন্ন ভিন্ন কোম্পানির ভিন্ন ভিন্ন মান ডিজাইন, এর ব্লুটুথ হেডফোন পাওয়া যায়। কোম্পানির মান, হেডফোনের ধরন,
প্রোডাক্টের কোয়ালিটির উপর ভিত্তি করে ব্লুটুথ হেডফোন এর দাম নির্ধারিত হয়। অনেকেই প্রতিনিয়ত ব্লুটুথ হেডফোন বাংলাদেশ প্রাইস সম্পর্কে জানতে চান। ব্লুটুথ হেডফোন গুলো মূলত কোম্পানির উপর ভিত্তি করে, হেডফোনের ধরন, ওয়ারেন্টির মেয়াদ, ব্লুটুথ ফ্রিকুয়েন্সি, ব্যাটারির ব্যাকআপ এর ওপর নির্ধারণ করে দামের পার্থক্য হয়।
ভিন্ন ভিন্ন দামের হেডফোন গুলো ভিন্নরকম। বাংলাদেশী সর্বনিম্ন ব্লুটুথ হেডফোন গুলো ২২০ টাকায় পাওয়া যায়। এগুলো সর্বনিম্ন কোয়ালিটির। এর কোন ওয়ারেন্টি নেই, কোম্পানির কোন ঠিক ঠিকানাও নেই। আপনি এই হেডফোন গুলো দীর্ঘদিন ব্যবহার করতে পারবেন না। ব্লুটুথ ফ্রিকুয়ারেন্সি ভালো না। এই হেডফোন গুলোর কোন ওয়ারেন্টির মেয়াদ নেই।
মানসম্মত কোম্পানি গুলোর হেডফোনের দাম ৮০০-৬০০০ টাকা পর্যন্ত। তবে কোম্পানি ভেদে এর চাইতে আরো বেশি দামের রয়েছে। আপনি বিভিন্ন কোম্পানি গুলোর হেডফোন বিভিন্ন দামে পেয়ে যাবেন। নিচে বেশ কিছু কোয়ালিটির ভিন্ন ভিন্ন ডিজাইনের ব্লুটুথ হেডফোন বাংলাদেশ প্রাইস এর তালিকা দেওয়া হলঃ
- V8 বিজনেস ব্লুটুথ হেডফোন ১৪২২ টাকা
- অরিজিনাল অ্যাপেল এয়ারড্রপস প্রো ২৮,৫০০ টাকা
- Awei A200BL ব্লুটুথ হেডফোন ১৬৫০ টাকা
- M10 TWS ওয়ারলেস ব্লুটুথ হেডফোন ৬৩৩ টাকা
- ওয়ান প্লাস ওয়ারলেস জেড টু ব্লুটুথ নেকব্র্যান্ড ২৭৫০ টাকা
- lenovo HE06 ব্লুটুথ হেডফোন ৭৫০ টাকা
- Edifier W600BT Over Ear দাম ৩২৯০ টাকা
প্রিয় পাঠক উপরে বেশ কিছু কোয়ালিটির ব্লুটুথ হেডফোন বাংলাদেশ প্রাইস এর তালিকা দিয়েছি। এর মধ্যে থেকে আপনার পছন্দ অনুযায়ী মডেল গুলো সিলেক্ট করে এই হেডফোন গুলো কিনতে পারেন। সময়ের পার্থক্য এই হেডফোন গুলোর দাম কিছুটা কম বেশি হতে পারে।
তবে মডেল অনুযায়ী বাংলাদেশের যেকোনো অনলাইন শপে অথবা শোরুমে এই মডেলের হেডফোন গুলো এই দামের মধ্যে কিনতে পারবেন। আশা করি ব্লুটুথ হেডফোন বাংলাদেশ প্রাইস সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
স্যামসাং ব্লুটুথ হেডফোন দাম
সবার পছন্দের তালিকায় রয়েছে স্যামসাং ব্লুটুথ হেডফোন। কেননা স্যামসাং পছন্দের ব্র্যান্ড। স্যামসাং এর প্রত্যেকটি জিনিসই দীর্ঘদিন ব্যবহার করা যায়। স্যামসাং এর পণ্যগুলো টেকসই ও মজবুত। স্যামসাং এর ব্লুটুথ হেডফোনগুলো অত্যন্ত চমৎকার কোয়ালিটির। আকর্ষণীয় সব ডিজাইন, উন্নত ব্লুটুথ ফ্রিকুয়েন্সি,
দীর্ঘক্ষণ চার্জ ধারণ ক্ষমতা, দ্রুত চার্জিং সুবিধার জন্য স্যামসাং ব্লুটুথ অত্যন্ত জনপ্রিয়। বেশ কিছু মডেলের ভিন্ন ভিন্ন ডিজাইনের স্যামসাং এর ব্লুটুথ হেডফোন পাওয়া যায়। সাধারণত মডেল, প্রোডাক্ট এর কোয়ালিটি, ব্যাটারির চার্জিং ক্ষমতা, এর উপর ভিত্তি করে স্যামসাংয়ের ব্লুটুথ হেডফোন গুলোর দাম কম বেশি হয়।
স্যামসাং এর ভালো কোয়ালিটির ব্লুটুথ হেডফোন গুলোর দাম ৫০০০ টাকারও বেশি। মিডিয়াম কোয়ালিটির ব্লুটুথ হেডফোন এর দাম ১২০০-১৮০০ টাকা। এবং নিম্ন পর্যায়ের স্যামসাং ব্লুটুথ হেডফোন এর দাম ৬০০-৮০০ টাকা। আপনি আপনার বাজেট অনুযায়ী যেকোনো কোয়ালিটির স্যামসাংয়ের ব্লুটুথ হেডফোন কিনতে পারেন।
রেডমি ব্লুটুথ হেডফোন
রেডমি ব্লুটুথ হেডফোন গুলো গুণে ও মানে সেরা হেডফোনের তালিকায় রয়েছে। প্রত্যেকরে পছন্দের এই হেডফোনগুলোর বেশ আকর্ষণীয় ফিচার রয়েছে। দীর্ঘক্ষণ চার্জিং ধারণ ক্ষমতা, ব্যাটারি ব্যাকআপ, উন্নত কোয়ালিটির মিউজিক সিস্টেম গ্রাহকদের একাধিক সুবিধা প্রদান করে। রেডমি ব্লুটুথ হেডফোন সাশ্রয়ী মূল্যে ভালো মানের অডিও ও আধুনিক ফিচার সরবরাহ করে।
রেডমি ব্র্যান্ডের ব্লুটুথ হেডফোন গুলি তাদের ডিজাইন, ব্যাটারি লাইফ, স্থিতিশীল সংযোগ এর জন্য বেশ জনপ্রিয়। রেডমি টি ডব্লিউ এস ব্র্যান্ডের হেডফোনগুলোতে ৫.২ ফ্রিকুয়েন্সি রয়েছে। সর্বোচ্চ ১৮ ঘণ্টা পর্যন্ত ব্যাটারি ব্যাকআপ দেয়। বেশ কিছু মডেলে টাচ কন্ট্রোলের সুবিধা রয়েছে। রেডমি ব্লুটুথ হেডফোন গুলো সর্বনিম্ন ১২৫০ টাকার মধ্যে পাওয়া যায়। রেডমি ব্লুটুথ হেডফোন সর্বোচ্চ কোয়ালিটির ৪০০০ টাকা পর্যন্ত রয়েছে। তবে মডেলের পার্থক্যে এর চাইতে আরো বেশি দাম হতে পারে।
হেডফোন দাম কত
হেডফোন দাম কত অনেকেই এ প্রসঙ্গে জিজ্ঞাসা করেন। সাধারণত ভিন্ন ভিন্ন কোয়ালিটির ভিন্ন মডেলের হেডফোন গুলোর দাম ভিন্ন রকম। বাজারে বেশকিছু ব্র্যান্ডের বিভিন্ন কোম্পানির ব্লুটুথ হেডফোন পাওয়া যায়। কোম্পানি, হেডফোনের কোয়ালিটি, ব্যাটারি লাইফ, হেডফোনের ধরন এর উপর ভিত্তি করে এর ফোনের দাম নির্ধারিত হয়। সর্বনিম্ন কোয়ালিটির ব্লুটুথ হেডফোন এর দাম ২৫০ টাকা। ভালো ব্র্যান্ডের সর্বোচ্চ কোয়ালিটির ব্লুটুথ হেডফোন এর দাম ৩৫০০০ হাজারেরও বেশি।
সবচেয়ে দামি হেডফোন
অনেকে সবচেয়ে দামি হেডফোন সম্পর্কে জানতে চান। বিশ্বে সবচেয়ে দামি হেডফোন হলো Focal Utopia by Tournaire এই হেডফোনটি ১৮ ক্যারেট সোনা এবং হীরা দিয়ে তৈরি। এই হেডফোনটির আকর্ষণীয় ফিচার হাই এন্ড অডিও ফাইল গ্রেট ফাউন্ড কোয়ালিটি রয়েছে। এর চারিদিকে হীরা ও সোনা খোদাই করা রয়েছে। দেখতে অত্যন্ত আকর্ষণীয় ও চমৎকার। এর দাম মার্কিন ডলার অনুযায়ী ১০২,০০০$ যা বাংলাদেশী টাকায় ১,৩২,০০,০০০ টাকা।
অরিজিনাল হেডফোন
অনেকেই ব্লুটুথ হেডফোন কিনবেন বলে অরিজিনাল হেডফোনের খোঁজ করেন। অরিজিনাল ব্লুটুথ হেডফোন গুলো মূলত নির্ভরযোগ্য কোনো কোম্পানির হয়। যে কোম্পানিগুলো বাজারে দীর্ঘদিন ধরে পণ্য বিক্রয় করে আসছে গুণে ও মানে সবচাইতে সেরা। অরিজিনাল হেডফোনগুলো পরিষ্কার সাউন্ড, দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারির জন্য বিখ্যাত।
দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার করতে চাইলে আপনি যেকোন ব্র্যান্ডের অরজিনাল হেডফোন নিতে পারেন। অরিজিনাল হেডফোন গুলোর ওয়ারেন্টি থাকে যা সাধারণ হেডফোন গুলোতে থাকে না। অরিজিনাল হেডফোনগুলো আকর্ষণীয় ডিজাইনের সাউন্ড সিস্টেম স্বস্তিদায়ক। উন্নত ফ্রিকুয়েন্সির ব্লুটুথ ক্ষমতা অরজিনাল হেডফোন গুলোকে প্রদান করে।
অরজিনাল হেডফোন বেশ কিছু কোম্পানির হয়। এর মধ্যে অ্যাপেল, samsung, শাওমি, সনি, জেবিএল, এছাড়াও নিত্যনতুন কোম্পানী গুলোর হেডফোন রয়েছে। সাধারণত কোম্পানি ভেদে এই হেডফোন গুলোর দাম ভিন্ন রকম।
ব্লুটুথ হেডফোন কোনটা ভালো
অনেকে প্রতিনিয়ত খোঁজ করেন ব্লুটুথ হেডফোন কোনটা ভালো। ব্লুটুথ হেডফোন প্রত্যেকটি ভালো নয়। কেননা বাজারে শতাধিকেরও বেশি কোম্পানি রয়েছে যেগুলো ব্লুটুথ হেডফোন বিক্রয় করে। সর্বনিম্ন কোয়ালিটি থেকে সর্বোচ্চ কোয়ালিটির ব্লুটুথ হেডফোন পাওয়া যায়। আপনি যদি ভালো ব্লুটুথ হেডফোন কিনতে যান সেক্ষেত্রে অবশ্যই ওয়ারেন্টির মেয়াদ দেখে ব্লুটুথ হেডফোন কিনুন।
যে ব্র্যান্ডের ওই হোক না কেন ব্লুটুথ হেডফোন এর যদি ওয়ারেন্টি থাকে সে ক্ষেত্রে আপনি ওই হেডফোনের উপর বিশ্বাস করতে পারেন। কেননা ভালো হেডফোন গুলো কোম্পানি দীর্ঘদিনের ওয়ারেন্টি প্রদান করেন। ভালো হেডফোন গুলোর দাম নরমাল হেডফোনের চাইতে কিছুটা বেশি। তাই আপনি যদি ভাল হেডফোন কিনতে চান সে ক্ষেত্রে ওয়ারেন্টিযুক্ত হেডফোন কিনুন।
লেখকের মন্তব্য
আজকের আর্টিকেলটিতে ব্লুটুথ হেডফোন বাংলাদেশ প্রাইস ও শাওমি ব্লুটুথ হেডফোন দাম সম্পর্কে সঠিক তথ্য শেয়ার করেছি। বেশ কিছু কোম্পানির ব্লুটুথ হেডফোনের নামের তালিকা দিয়েছি। কোন ব্লুটুথ হেডফোন ভালো, কোন কোন কোম্পানির অরিজিনাল ব্লুটুথ হেডফোন পাওয়া যায় সে সম্পর্কে জানিয়েছি। ব্লুটুথ হেডফোন সম্পর্কে যদি আপনাদের কোন প্রশ্ন থাকে সে ক্ষেত্রে কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন।
আর্টিকেলটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন। নিয়মিত এরকম গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। অন্যান্য ইনফরমেশন সম্পর্কিত আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইটের ক্যাটাগরি গুলো ঘুরে আসুন। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url